১২:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় শহীদ মিনার ভাঙচুর

নিজস্ব প্রতিবেদক, কুমিল্লা
  • সময় ০৪:৪৮:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / 30

কুমিল্লায় শহীদ মিনার ভাঙচুর

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে গুণবতী ডিগ্রি কলেজের শহীদ মিনার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে, অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রাক্কালে, কলেজের শিক্ষক ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাত ২টার দিকে, কলেজের নৈশপ্রহরী বিকট শব্দ শুনে শহীদ মিনারের কাছে গিয়ে দেখতে পান, তিনটি স্তম্ভের মধ্যে দুটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় গভীর উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

চৌদ্দগ্রামের ঘটনায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে, তবে সিসিটিভি ক্যামেরা না থাকায় দোষীদের শনাক্ত করা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং। স্থানীয়রা ধারণা করছেন, স্থানীয় কেউ এ কাজে জড়িত থাকতে পারেন।

গুণবতী ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবদুল লতিফ বলেন, ‘ফুল দেওয়ার পর আমরা চলে যাওয়ার পরই গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা এ কাজ করেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে। কারা ঘটনা ঘটিয়েছে তা বলতে পারছি না।’

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিলাল উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। সিসিটিভি ক্যামেরা না থাকায় এখনই কারা শহীদ মিনার ভেঙেছে তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। তবে স্থানীয় লোকজন এ কাজের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’

এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে এবং দোষীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন।

শেয়ার করুন

কুমিল্লায় শহীদ মিনার ভাঙচুর

সময় ০৪:৪৮:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে গুণবতী ডিগ্রি কলেজের শহীদ মিনার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে, অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রাক্কালে, কলেজের শিক্ষক ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাত ২টার দিকে, কলেজের নৈশপ্রহরী বিকট শব্দ শুনে শহীদ মিনারের কাছে গিয়ে দেখতে পান, তিনটি স্তম্ভের মধ্যে দুটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় গভীর উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

চৌদ্দগ্রামের ঘটনায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে, তবে সিসিটিভি ক্যামেরা না থাকায় দোষীদের শনাক্ত করা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং। স্থানীয়রা ধারণা করছেন, স্থানীয় কেউ এ কাজে জড়িত থাকতে পারেন।

গুণবতী ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবদুল লতিফ বলেন, ‘ফুল দেওয়ার পর আমরা চলে যাওয়ার পরই গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা এ কাজ করেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে। কারা ঘটনা ঘটিয়েছে তা বলতে পারছি না।’

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিলাল উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। সিসিটিভি ক্যামেরা না থাকায় এখনই কারা শহীদ মিনার ভেঙেছে তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। তবে স্থানীয় লোকজন এ কাজের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’

এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে এবং দোষীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন।