০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫, ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৩৩ কোটি টাকা পাচারের মামলা

সাদিক অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সময় ০৪:১৬:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫
  • / 32

সাদিক অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার

১৩৩ কোটি টাকা পাচারের মামলায় সাদিক অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে সিআইডির একটি দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সিআইডি জানিয়েছে, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী ইমরান হোসেন, তৌহিদুল আলম জেনিথ এবং সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। এ মামলার ভিত্তিতেই ইমরান হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে চোরাচালান, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বিধি লঙ্ঘন করে অনুমোদনহীন ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি, ভুটান ও নেপাল হতে চোরাচালানের মাধ্যমে আনা ছোট আকৃতির ভুট্টি গরু বাংলাদেশে নিয়ে এসে তা বিক্রয় করার প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রতারণার মাধ্যমে দেশীয় গরু/ছাগলকে বিদেশি ও বংশীয় গরু/ছাগল বলে প্রচার করে উচ্চমূল্যে তা কোরবানির পশুর হাটে বিক্রয় করে সাদিক অ্যাগ্রো।

টেকনাফ ও উখিয়া, কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে থাইল্যান্ড ও মায়ানমার হতে চোরাচালানের মাধ্যমে গরু ও মহিষ বাংলাদেশে নিয়ে এসে তা বিক্রি করা হয় সাদিক অ্যাগ্রোর মাধ্যমে। অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ অভিযুক্ত ব্যক্তি ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে প্রায় ১২১ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১৪৪ টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর করেন ইমরান হোসেন।

শেয়ার করুন

১৩৩ কোটি টাকা পাচারের মামলা

সাদিক অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার

সময় ০৪:১৬:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫

১৩৩ কোটি টাকা পাচারের মামলায় সাদিক অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে সিআইডির একটি দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সিআইডি জানিয়েছে, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী ইমরান হোসেন, তৌহিদুল আলম জেনিথ এবং সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। এ মামলার ভিত্তিতেই ইমরান হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে চোরাচালান, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বিধি লঙ্ঘন করে অনুমোদনহীন ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি, ভুটান ও নেপাল হতে চোরাচালানের মাধ্যমে আনা ছোট আকৃতির ভুট্টি গরু বাংলাদেশে নিয়ে এসে তা বিক্রয় করার প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রতারণার মাধ্যমে দেশীয় গরু/ছাগলকে বিদেশি ও বংশীয় গরু/ছাগল বলে প্রচার করে উচ্চমূল্যে তা কোরবানির পশুর হাটে বিক্রয় করে সাদিক অ্যাগ্রো।

টেকনাফ ও উখিয়া, কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে থাইল্যান্ড ও মায়ানমার হতে চোরাচালানের মাধ্যমে গরু ও মহিষ বাংলাদেশে নিয়ে এসে তা বিক্রি করা হয় সাদিক অ্যাগ্রোর মাধ্যমে। অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ অভিযুক্ত ব্যক্তি ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে প্রায় ১২১ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১৪৪ টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর করেন ইমরান হোসেন।