ভারত ফেরত আ.লীগ- যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার | Bangla Affairs
১১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ২৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারত ফেরত আ.লীগ- যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সময় ০১:৩১:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫
  • / 17

গ্রেপ্তার (প্রতিকী ছবি)

রাজধানীর শান্তিনগর এলাকা থেকে বিদেশ (ভারত-নেপাল) ফেরত আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার দুইজন হলেন- কেন্দ্রীয় যুবলীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক আব্দুল হাই ও মতিঝিল ১০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পদক মোস্তফা জামান বাদল। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা গণঅভ্যূত্থানের পর ভারত পালিয়ে যান। পরে সেখান থেকে নেপাল হয়ে দেশে ফিরেছেন।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ৫ আগস্টের পর তারা ভারতে পালিয়ে যান। সেখান থেকে নেপালে হয়ে দেশে ফেরেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশে আন্দোলনকে চাঙ্গা করতে কাজ করছিলেন তারা। সম্প্রতি তাদের নেতৃত্বে গুলিস্তান ও পল্টন এলাকায় ঝটিকা মিছিল করে আওয়ামী ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

সূত্রটি জানায়, মিছিল করার সময় স্পটে ছিলেন তারা। গ্রেপ্তার দুই নেতা পেছন থেকে অর্থদাতা হিসেবে কাজ করছেন। ৫ আগস্টে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় একাধিক হত্যা মামলার আসামি তারা। তাদের বিরুদ্ধে নতুন করে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের কারাগারে তুলে রিমান্ড আবেদন করা হবে।

শেয়ার করুন

ভারত ফেরত আ.লীগ- যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

সময় ০১:৩১:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫

রাজধানীর শান্তিনগর এলাকা থেকে বিদেশ (ভারত-নেপাল) ফেরত আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার দুইজন হলেন- কেন্দ্রীয় যুবলীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক আব্দুল হাই ও মতিঝিল ১০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পদক মোস্তফা জামান বাদল। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা গণঅভ্যূত্থানের পর ভারত পালিয়ে যান। পরে সেখান থেকে নেপাল হয়ে দেশে ফিরেছেন।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ৫ আগস্টের পর তারা ভারতে পালিয়ে যান। সেখান থেকে নেপালে হয়ে দেশে ফেরেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশে আন্দোলনকে চাঙ্গা করতে কাজ করছিলেন তারা। সম্প্রতি তাদের নেতৃত্বে গুলিস্তান ও পল্টন এলাকায় ঝটিকা মিছিল করে আওয়ামী ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

সূত্রটি জানায়, মিছিল করার সময় স্পটে ছিলেন তারা। গ্রেপ্তার দুই নেতা পেছন থেকে অর্থদাতা হিসেবে কাজ করছেন। ৫ আগস্টে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় একাধিক হত্যা মামলার আসামি তারা। তাদের বিরুদ্ধে নতুন করে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের কারাগারে তুলে রিমান্ড আবেদন করা হবে।