পর্তুগালে শেষ মুহুর্তে জমজামাট ঈদের কেনাকাটা | Bangla Affairs
০৩:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পর্তুগালে শেষ মুহুর্তে জমজামাট ঈদের কেনাকাটা

হাফিজ আল আসাদ, পর্তুগাল লিসবন থেকে
  • সময় ০৪:২০:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
  • / 28

পর্তুগালে শেষ মুহুর্তে জমজামাট ঈদের কেনাকাটা

শেষ সময়ে জমে উঠেছে ইউরোপের দেশ পর্তুগালে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশীদের ঈদের কেনাকাটা। প্রায় ৬০ হাজার বাংলাদেশীর বসবাস ইউরোপের এ দেশটিতে।

ঈদকে সামনে সবাই দেশে যেতে না পারলেও ঈদের খুশি ভাগাভাগি করে নিতে ঈদ কেনাকাটা ভিড় জমিয়েছেন বাঙালি অধ্যুষিত এলাকার দোকানগুলোতে । দোকানগুলো সাজিয়ে বসেছেন নতুন পাঞ্জাবি আতর জায়নামাজ টুপি সহ ঈদ আয়োজনের বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে।

সারাদিন কর্মব্যস্ত থাকায় সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে চলে আসে কেনাকাটা করতে। প্রবাসে থাকায় পছন্দ মত কেনাকাটা করতে না পারার আক্ষেপেরও কমতি নেই কারো কারো।

বিক্রেতারা জানিয়েছে গত কয়েক বছরের চেয়ে এবার বিক্রি ভালো হচ্ছে। আমরা অনেক সাড়া পাচ্ছি। অর্বিট ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী পারভেজ আহমেদ জানিয়েছেন, আমরা সব প্রাবাসে থাকা বাংলাদেশীদের কথা চিন্তা করে দেশীও সব পন্য বেশী রেখেছি যেন প্রবাসীরা নিজের দেশের একটা অনুভূতি পায়।

ব্যস্ততার কমতি নেই বাংলাদেশী মালিকানাধীন সেলুন গুলোতেও। ঈদকে সামনে রেখে বাংলাদেশের মতো এখানেও চলছে এক মহাব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন অনেকে। এসব সেলুনে ঢুকলে আপনি ভুলে যাবেন, আপনি কি ইউরোপে আছেন নাকি বাংলাদেশে আছেন? তবে মনে হবে দেশের কোন সেলুনেই বসে চুন কাটাচ্ছেন। পর্তুগালের দীর্ঘদিন বসবাস করা বাংলাদেশী ভিআইপি সেলুনের মালিক মানিক আহমেদ বলেন, আমি দীর্ঘ দিন ধরে পর্তুগালে বসবাস করে আসছি। ঈদ আসলে ভুলেই যাই যে আমার দেশ থেকে প্রায় ১২০০০ হাজার মাইল দূরে আছি। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পরে এই খুশির ঈদ বয়ে আনুক সুখ শান্তি এমনটাও জানিয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশীরা।

শেয়ার করুন

পর্তুগালে শেষ মুহুর্তে জমজামাট ঈদের কেনাকাটা

সময় ০৪:২০:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫

শেষ সময়ে জমে উঠেছে ইউরোপের দেশ পর্তুগালে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশীদের ঈদের কেনাকাটা। প্রায় ৬০ হাজার বাংলাদেশীর বসবাস ইউরোপের এ দেশটিতে।

ঈদকে সামনে সবাই দেশে যেতে না পারলেও ঈদের খুশি ভাগাভাগি করে নিতে ঈদ কেনাকাটা ভিড় জমিয়েছেন বাঙালি অধ্যুষিত এলাকার দোকানগুলোতে । দোকানগুলো সাজিয়ে বসেছেন নতুন পাঞ্জাবি আতর জায়নামাজ টুপি সহ ঈদ আয়োজনের বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে।

সারাদিন কর্মব্যস্ত থাকায় সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে চলে আসে কেনাকাটা করতে। প্রবাসে থাকায় পছন্দ মত কেনাকাটা করতে না পারার আক্ষেপেরও কমতি নেই কারো কারো।

বিক্রেতারা জানিয়েছে গত কয়েক বছরের চেয়ে এবার বিক্রি ভালো হচ্ছে। আমরা অনেক সাড়া পাচ্ছি। অর্বিট ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী পারভেজ আহমেদ জানিয়েছেন, আমরা সব প্রাবাসে থাকা বাংলাদেশীদের কথা চিন্তা করে দেশীও সব পন্য বেশী রেখেছি যেন প্রবাসীরা নিজের দেশের একটা অনুভূতি পায়।

ব্যস্ততার কমতি নেই বাংলাদেশী মালিকানাধীন সেলুন গুলোতেও। ঈদকে সামনে রেখে বাংলাদেশের মতো এখানেও চলছে এক মহাব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন অনেকে। এসব সেলুনে ঢুকলে আপনি ভুলে যাবেন, আপনি কি ইউরোপে আছেন নাকি বাংলাদেশে আছেন? তবে মনে হবে দেশের কোন সেলুনেই বসে চুন কাটাচ্ছেন। পর্তুগালের দীর্ঘদিন বসবাস করা বাংলাদেশী ভিআইপি সেলুনের মালিক মানিক আহমেদ বলেন, আমি দীর্ঘ দিন ধরে পর্তুগালে বসবাস করে আসছি। ঈদ আসলে ভুলেই যাই যে আমার দেশ থেকে প্রায় ১২০০০ হাজার মাইল দূরে আছি। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পরে এই খুশির ঈদ বয়ে আনুক সুখ শান্তি এমনটাও জানিয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশীরা।