ঢাকা ০৭:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারায়ণগঞ্জে ঝুট ব্যবসা নিয়ে ফের অস্থিরতা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সময় ১২:১৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪
  • / 238

শিল্প এলাকা নারায়নগঞ্জের এ অঞ্চলে, সরকার পতনের পর অনেকাংশে কমে এসেছিলো চাঁদাবাজি ও অস্থিরতা। দলের নাম ও প্রভাব খাঁটিয়ে ঝুট বা ওয়েস্টেজ ব্যবসার দখল নিতে পূর্বের ন্যায় সংঘবদ্ধ চক্রের দৌরাত্ম্যে অসহায় ব্যবসায়ীরা।

বিগত বছরগুলোতে আওয়ামিলীগ ও তার দোসরদের ব্যবসায় একছত্র অধিপত্যে এতোদিন কেউই মুখ খুলেনি। স্থানীয়দেরদাবী বিভিন্ন গ্রুপে প্রায়শই মাল নিতে প্রতিষ্ঠানের সামনে হট্টগোলের কারনে আমরা ভয়ে থাকি। আমরা চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ।

৫ নম্বর ওয়ার্ড কোতোয়ালেরবাগের ঢাকা টেক্সটাইল গার্মেন্টসে ঝুটের মাল নিতে গত ১৯ তারিখ শনিবার ও পরদিন রবিবার একই এলাকার মেট্রো গার্মেন্টসে।

বিএনপির নাম ভাঙিয়ে স্থানীয় সৈকত, বাদল, মিঠু, হারুন, আরিফ ও মামুনসহ কিশোরগ্যাং সদস্যরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্য মহড়া দেয়। একাধিক মামলার আসামী এ সংঘবদ্ধ চক্রের বিরুদ্ধে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে অভিযোগ করলেও দৃশ্যমান দৃষ্টান্ত না থাকায় জনমনে ক্ষোভ দেখা গেছে।

কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করণ ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে নানামুখী উদ্যোগের পরেও নেপথ্যে থাকা একজন কলকাঠি নাড়াচ্ছে রিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী নামে জনৈক এক ব্যাক্তি।

শস্তাপুর রসুল ডাইং নামক গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানের সাথে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা আছে শান্ত নামের জনৈক ব্যবসায়ীর গত ১৯ তারিখে কিশোর গ্যাংয়ের লিডার সৈকত, সাদ্দাম সাজু, জাকির, মিটু, পলাসসহ অজ্ঞাত ২৫/৩০ জন তাদের মালামালের গাড়ি গতিরোধ করে ৮০ হাজার টাকা সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন ও মালামাল কেড়ে নিয়ে বেধরক মারধর করে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। ভয়ভীতি ও হুমকিতে দিশেহারা শান্তর পরিবারের সদস্যদের মামলা তুলে নিতেও চলছে নানা ধরনের হুমকি।

এলাকাবাসীর দাবী এখনই ব্যাবস্থা না নিলে ঘটতে পারে বড়ো কোন দূর্ঘটনা।

শেয়ার করুন

নারায়ণগঞ্জে ঝুট ব্যবসা নিয়ে ফের অস্থিরতা

সময় ১২:১৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪

শিল্প এলাকা নারায়নগঞ্জের এ অঞ্চলে, সরকার পতনের পর অনেকাংশে কমে এসেছিলো চাঁদাবাজি ও অস্থিরতা। দলের নাম ও প্রভাব খাঁটিয়ে ঝুট বা ওয়েস্টেজ ব্যবসার দখল নিতে পূর্বের ন্যায় সংঘবদ্ধ চক্রের দৌরাত্ম্যে অসহায় ব্যবসায়ীরা।

বিগত বছরগুলোতে আওয়ামিলীগ ও তার দোসরদের ব্যবসায় একছত্র অধিপত্যে এতোদিন কেউই মুখ খুলেনি। স্থানীয়দেরদাবী বিভিন্ন গ্রুপে প্রায়শই মাল নিতে প্রতিষ্ঠানের সামনে হট্টগোলের কারনে আমরা ভয়ে থাকি। আমরা চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ।

৫ নম্বর ওয়ার্ড কোতোয়ালেরবাগের ঢাকা টেক্সটাইল গার্মেন্টসে ঝুটের মাল নিতে গত ১৯ তারিখ শনিবার ও পরদিন রবিবার একই এলাকার মেট্রো গার্মেন্টসে।

বিএনপির নাম ভাঙিয়ে স্থানীয় সৈকত, বাদল, মিঠু, হারুন, আরিফ ও মামুনসহ কিশোরগ্যাং সদস্যরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্য মহড়া দেয়। একাধিক মামলার আসামী এ সংঘবদ্ধ চক্রের বিরুদ্ধে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে অভিযোগ করলেও দৃশ্যমান দৃষ্টান্ত না থাকায় জনমনে ক্ষোভ দেখা গেছে।

কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করণ ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে নানামুখী উদ্যোগের পরেও নেপথ্যে থাকা একজন কলকাঠি নাড়াচ্ছে রিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী নামে জনৈক এক ব্যাক্তি।

শস্তাপুর রসুল ডাইং নামক গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানের সাথে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা আছে শান্ত নামের জনৈক ব্যবসায়ীর গত ১৯ তারিখে কিশোর গ্যাংয়ের লিডার সৈকত, সাদ্দাম সাজু, জাকির, মিটু, পলাসসহ অজ্ঞাত ২৫/৩০ জন তাদের মালামালের গাড়ি গতিরোধ করে ৮০ হাজার টাকা সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন ও মালামাল কেড়ে নিয়ে বেধরক মারধর করে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। ভয়ভীতি ও হুমকিতে দিশেহারা শান্তর পরিবারের সদস্যদের মামলা তুলে নিতেও চলছে নানা ধরনের হুমকি।

এলাকাবাসীর দাবী এখনই ব্যাবস্থা না নিলে ঘটতে পারে বড়ো কোন দূর্ঘটনা।