একাত্তর সংগ্রামের গৌরবগাঁথা গণবীরত্বের ইতিহাস | Bangla Affairs
০২:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্তুগাল আওয়ামী লীগ

একাত্তর সংগ্রামের গৌরবগাঁথা গণবীরত্বের ইতিহাস

হাফিজ আল আসাদ, পর্তুগাল
  • সময় ১১:৫৭:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
  • / 49

পর্তুগাল আওয়ামী লীগের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে পর্তুগাল আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহ্ফিল অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তরা বলেছেন, একাত্তর সংগ্রামের গৌরবগাঁথা গণবীরত্বের ইতিহাস

লিসবনের স্হানীয় একটি রেষ্টুরেন্টের হল রুমে পর্তুগাল আওয়ামী লীগ নেতা ইকবাল হোসেন কাঞ্চনের সঞ্চালনায় পর্তুগাল ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও আওয়ামী লীগ নেতা রনি হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন পর্তুগাল আওয়ামী লীগ নেতা মাসুম আহমদ, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন পর্তুগালের সভাপতি আহমেদ লিটন ,পর্তুগাল ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শিপলু আহমেদ, শাহীন আহমেদ, রন্জু হোসেন, রয়েল আহমেদ, সামসুল হক, আশরাফুল ইসলাম,সামসুল ইসলাম,জহিরুল ইসলাম,শানুর মিয়া,মাহবুবুর রহমান, শামিম আহমদ, ইয়াছিন আলী, আকিব হোসেন, রয়েল প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। বাঙালি জাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম ‘বাংলাদেশ’ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের স্ফুলিঙ্গে উজ্জীবিত সশস্ত্র জনযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের মুক্তির ইতিহাস স্বাধীনতার ইতিহাস। স্বাধীনতার ইতিহাস ৩০ লাখ শহীদের আত্মদান আর দুই লক্ষ মা-বোনের ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং কোটি বাঙালির আত্মনিবেদন ও সংগ্রামের গৌরবগাঁথা গণবীরত্বের ইতিহাস।

পর্তুগাল আওয়ামী লীগের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
পর্তুগাল আওয়ামী লীগের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

১৯৭১-এর ২৫শে মার্চ কালো রাত্রিতে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্বিচারে গণহত্যা শুরু করলে ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলার মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সর্বস্তরের জনগণ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রথম সরকারের অধীনে দীর্ঘ ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও দুই লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের। আজকের এইদিনে শ্রদ্ধাবরে স্বরণ করছি জাতির সূর্য সন্তানদের। যাদের আত্মত্যাগে আমরা পেয়েছি লাল সবুজের পতাকাবাহী বাংলাদেশ।

শেয়ার করুন

মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্তুগাল আওয়ামী লীগ

একাত্তর সংগ্রামের গৌরবগাঁথা গণবীরত্বের ইতিহাস

সময় ১১:৫৭:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে পর্তুগাল আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহ্ফিল অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তরা বলেছেন, একাত্তর সংগ্রামের গৌরবগাঁথা গণবীরত্বের ইতিহাস

লিসবনের স্হানীয় একটি রেষ্টুরেন্টের হল রুমে পর্তুগাল আওয়ামী লীগ নেতা ইকবাল হোসেন কাঞ্চনের সঞ্চালনায় পর্তুগাল ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও আওয়ামী লীগ নেতা রনি হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন পর্তুগাল আওয়ামী লীগ নেতা মাসুম আহমদ, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন পর্তুগালের সভাপতি আহমেদ লিটন ,পর্তুগাল ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শিপলু আহমেদ, শাহীন আহমেদ, রন্জু হোসেন, রয়েল আহমেদ, সামসুল হক, আশরাফুল ইসলাম,সামসুল ইসলাম,জহিরুল ইসলাম,শানুর মিয়া,মাহবুবুর রহমান, শামিম আহমদ, ইয়াছিন আলী, আকিব হোসেন, রয়েল প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। বাঙালি জাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম ‘বাংলাদেশ’ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের স্ফুলিঙ্গে উজ্জীবিত সশস্ত্র জনযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের মুক্তির ইতিহাস স্বাধীনতার ইতিহাস। স্বাধীনতার ইতিহাস ৩০ লাখ শহীদের আত্মদান আর দুই লক্ষ মা-বোনের ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং কোটি বাঙালির আত্মনিবেদন ও সংগ্রামের গৌরবগাঁথা গণবীরত্বের ইতিহাস।

পর্তুগাল আওয়ামী লীগের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
পর্তুগাল আওয়ামী লীগের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

১৯৭১-এর ২৫শে মার্চ কালো রাত্রিতে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্বিচারে গণহত্যা শুরু করলে ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলার মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সর্বস্তরের জনগণ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রথম সরকারের অধীনে দীর্ঘ ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও দুই লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের। আজকের এইদিনে শ্রদ্ধাবরে স্বরণ করছি জাতির সূর্য সন্তানদের। যাদের আত্মত্যাগে আমরা পেয়েছি লাল সবুজের পতাকাবাহী বাংলাদেশ।