১২:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নয় মামলার আসামির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক, টেকনাফ
  • সময় ০৯:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫
  • / 38

নয় মামলার আসামির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর টেকনাফে হ্নীলা পাহাড়ের পাদদেশ থেকে মোঃ রিদুয়ান নামের এক যুবকের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (৯ মার্চ) বিকালে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের আলীখালী পাহাড়ি এলাকা থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত যুবক উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড আলীখালী এলাকার কালা চানের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিহত রিদুয়ান ডাকাত ও অপহরণকারী চক্রের সদস্য। তার বিরুদ্ধে থানায় নয়টি মামলা রয়েছে।

স্থানীয় লোকজন জানান, এক রাখাল গরু নিয়ে পাহাড়ের পাদদেশ দিয়ে যাওয়ার সময় অর্ধগলিত মৃতদেহ দেখতে পায়। পরে এলাকার মানুষকে বিষয়টি জানালে লোকজন পুলিশকে খবর দেয় এবং নিহতের স্বজনরা পাহাড়ে গিয়ে মৃতদেহটি সনাক্ত করে। পরে পুলিশ এসে রিদুয়ানের মৃতদেহটি উদ্ধার করে।

নিহতের বড়ভাই ছৈয়দ আলম অভিযোগ করেন, পূর্ব শত্রুতার জেরধরে পরিকল্পিতভাবে একই এলাকার ছৈয়দ আহমদ,জাফর আলম প্রঃ ভুলু, নুর মোহাম্মদ প্রঃ অদাইয়া,ছৈয়দ আহমদের ভাগিনা শাহীন, ইব্রাহিম ও ইমরানসহ বেশ কয়েকজন মিলে রিদুয়ান হত্যা করা হয়েছে। এঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার দাবি করছেন রিদুয়ানের পরিবার।

তবে স্থানীয়রা দাবি করেছেন, নিহত রিদুয়ান একজন ডাকাত ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক এবং অপহরণ চক্রের সক্রিয় সদস্য।

সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করেছে। নিহতও একজন ডাকাত। তার বিরুদ্ধে অপহরণসহ টেকনাফ থানায় ৯টি মামলা রয়েছে বলে জানান ওসি।

শেয়ার করুন

নয় মামলার আসামির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

সময় ০৯:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর টেকনাফে হ্নীলা পাহাড়ের পাদদেশ থেকে মোঃ রিদুয়ান নামের এক যুবকের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (৯ মার্চ) বিকালে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের আলীখালী পাহাড়ি এলাকা থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত যুবক উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড আলীখালী এলাকার কালা চানের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিহত রিদুয়ান ডাকাত ও অপহরণকারী চক্রের সদস্য। তার বিরুদ্ধে থানায় নয়টি মামলা রয়েছে।

স্থানীয় লোকজন জানান, এক রাখাল গরু নিয়ে পাহাড়ের পাদদেশ দিয়ে যাওয়ার সময় অর্ধগলিত মৃতদেহ দেখতে পায়। পরে এলাকার মানুষকে বিষয়টি জানালে লোকজন পুলিশকে খবর দেয় এবং নিহতের স্বজনরা পাহাড়ে গিয়ে মৃতদেহটি সনাক্ত করে। পরে পুলিশ এসে রিদুয়ানের মৃতদেহটি উদ্ধার করে।

নিহতের বড়ভাই ছৈয়দ আলম অভিযোগ করেন, পূর্ব শত্রুতার জেরধরে পরিকল্পিতভাবে একই এলাকার ছৈয়দ আহমদ,জাফর আলম প্রঃ ভুলু, নুর মোহাম্মদ প্রঃ অদাইয়া,ছৈয়দ আহমদের ভাগিনা শাহীন, ইব্রাহিম ও ইমরানসহ বেশ কয়েকজন মিলে রিদুয়ান হত্যা করা হয়েছে। এঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার দাবি করছেন রিদুয়ানের পরিবার।

তবে স্থানীয়রা দাবি করেছেন, নিহত রিদুয়ান একজন ডাকাত ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক এবং অপহরণ চক্রের সক্রিয় সদস্য।

সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করেছে। নিহতও একজন ডাকাত। তার বিরুদ্ধে অপহরণসহ টেকনাফ থানায় ৯টি মামলা রয়েছে বলে জানান ওসি।