ঢাকা ০৮:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিবি কার্যালয়ে ছাগলকাণ্ডের স্বস্ত্রীক মতিউর

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সময় ১২:৫৫:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫
  • / 18

মতিউর

বহুল আলোচিত ছাগলকাণ্ডের জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী রায়পুরা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লায়লা কানিজকে দুদকের মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। সেখান থেকে সরাসরি আদালতে নেয়া হবে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে দুদক

সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার
সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার

এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী লায়লা কানিজকে গ্রেফতার করে ডিবি। কোন মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তা স্পষ্ট করেনি ডিবি।

গত বছর ঈদুল আজহার আগে মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান ইফাতের ১৫ লাখ টাকায় একটি ছাগল কেনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতেই এনবিআরের সাবেক এই কর্মকর্তার সম্পদের উৎস নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। আলোচিত হন সারা দেশে। তারপর একে একে হারাতে থাকেন এনবিআর ও সোনালী ব্যাংকের চাকরি। পরে স্বেচ্ছায় অবসরে যান তিনি।

শেয়ার করুন

ডিবি কার্যালয়ে ছাগলকাণ্ডের স্বস্ত্রীক মতিউর

সময় ১২:৫৫:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫

বহুল আলোচিত ছাগলকাণ্ডের জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী রায়পুরা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লায়লা কানিজকে দুদকের মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। সেখান থেকে সরাসরি আদালতে নেয়া হবে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে দুদক

সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার
সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার

এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী লায়লা কানিজকে গ্রেফতার করে ডিবি। কোন মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তা স্পষ্ট করেনি ডিবি।

গত বছর ঈদুল আজহার আগে মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান ইফাতের ১৫ লাখ টাকায় একটি ছাগল কেনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতেই এনবিআরের সাবেক এই কর্মকর্তার সম্পদের উৎস নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। আলোচিত হন সারা দেশে। তারপর একে একে হারাতে থাকেন এনবিআর ও সোনালী ব্যাংকের চাকরি। পরে স্বেচ্ছায় অবসরে যান তিনি।