ঢাকা ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস: মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোটের শ্রদ্ধাঞ্জলি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সময় ১২:৪৪:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 30

মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোট

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ‘মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোট’র নেতৃবৃন্দ।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর ২৪) সকাল ৯ টায় মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ সকল নেতৃবৃন্দ ফুল দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে পাকিস্তান বাহিনী বুঝতে পারে তাদের পক্ষে যুদ্ধে জেতা সম্ভব না। তখন তারা সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে অঙ্কুরেই দুর্বল করে দিতে এক হত্যাযজ্ঞের পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ ডিসেম্বর রাতে পাকিস্তানি বাহিনী তাদের এ দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আল শামস বাহিনীর সহায়তায় দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের তাদের বাসা থেকে তুলে এনে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করে। এ গণহত্যাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। বন্দি অবস্থায়ও বুদ্ধিজীবীদের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে হত্যা করা হয়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের ক্ষত-বিক্ষত ও বিকৃত মরদেহ রায়েরবাজার এবং মিরপুর বধ্যভূমিতে পাওয়া যায়। অনেকের মরদেহ শনাক্তও করা যায়নি। কারও কারও মরদেহের হসিদই মেলেনি। এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোটের সভাপতি মিজানুর রহমান মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জহিরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক ইমন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক তুষার আহমেদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বাহাউদ্দীন তালুকদার, সাংবাদিক শাহ আলম, শাহাজাহান সহ প্রমুখ।

শেয়ার করুন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস: মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোটের শ্রদ্ধাঞ্জলি

সময় ১২:৪৪:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ‘মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোট’র নেতৃবৃন্দ।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর ২৪) সকাল ৯ টায় মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ সকল নেতৃবৃন্দ ফুল দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে পাকিস্তান বাহিনী বুঝতে পারে তাদের পক্ষে যুদ্ধে জেতা সম্ভব না। তখন তারা সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে অঙ্কুরেই দুর্বল করে দিতে এক হত্যাযজ্ঞের পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ ডিসেম্বর রাতে পাকিস্তানি বাহিনী তাদের এ দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আল শামস বাহিনীর সহায়তায় দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের তাদের বাসা থেকে তুলে এনে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করে। এ গণহত্যাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। বন্দি অবস্থায়ও বুদ্ধিজীবীদের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে হত্যা করা হয়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের ক্ষত-বিক্ষত ও বিকৃত মরদেহ রায়েরবাজার এবং মিরপুর বধ্যভূমিতে পাওয়া যায়। অনেকের মরদেহ শনাক্তও করা যায়নি। কারও কারও মরদেহের হসিদই মেলেনি। এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোটের সভাপতি মিজানুর রহমান মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জহিরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক ইমন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক তুষার আহমেদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বাহাউদ্দীন তালুকদার, সাংবাদিক শাহ আলম, শাহাজাহান সহ প্রমুখ।