ঢাকা ০৫:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পঞ্চগড়ের সব চা কারখানা দুই মাস বন্ধ

সিনিয়র প্রতিবেদক
  • সময় ১০:৫৮:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫
  • / 16

পঞ্চগড়ের সব চা কারখানা দুই মাস বন্ধ

সুষ্ঠুভাবে প্রুনিংয়ের (ছাঁটাই) জন্য পঞ্চগড় জেলায় চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাগুলো টানা দুই মাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ সময়ে বাগান থেকে কোনো ধরনের চা পাতা উত্তোলন করা হবে না।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি)  বাংলাদেশ চা বোর্ডের আঞ্চলিক কার্যালয় জেলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফ খান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে প্রুনিং বা ছাঁটাই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এতে করে যেমন নতুনভাবে চায়ের পাতা তৈরি হবে, তেমনি আগামী দুই মাস পরিচর্যায় চায়ের গুণগত মান বাড়বে।

২০০০ সালে পঞ্চগড়ের সমতল ভূমিতে চা চাষ শুরু হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, দিনাজপুর ও নীলফামারীতে ১০ হাজার একর জমিতে চা উৎপাদন শুরু হয়।

প্রচণ্ড খরতাপ ও বাগান মালিকদের চা পাতার ন্যায্য মূল্য না দেয়াসহ বিভিন্ন কারণে চলতি মৌসুমে গেলো বারের চেয়ে ৩৪ লাখ কেজি চা কম উৎপাদন হয়েছে। অপরদিকে ১ হাজার একর জমির চা বাগান নষ্ট করেছে বাগান মালিকরা।

শেয়ার করুন

পঞ্চগড়ের সব চা কারখানা দুই মাস বন্ধ

সময় ১০:৫৮:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫

সুষ্ঠুভাবে প্রুনিংয়ের (ছাঁটাই) জন্য পঞ্চগড় জেলায় চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাগুলো টানা দুই মাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ সময়ে বাগান থেকে কোনো ধরনের চা পাতা উত্তোলন করা হবে না।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি)  বাংলাদেশ চা বোর্ডের আঞ্চলিক কার্যালয় জেলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফ খান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে প্রুনিং বা ছাঁটাই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এতে করে যেমন নতুনভাবে চায়ের পাতা তৈরি হবে, তেমনি আগামী দুই মাস পরিচর্যায় চায়ের গুণগত মান বাড়বে।

২০০০ সালে পঞ্চগড়ের সমতল ভূমিতে চা চাষ শুরু হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, দিনাজপুর ও নীলফামারীতে ১০ হাজার একর জমিতে চা উৎপাদন শুরু হয়।

প্রচণ্ড খরতাপ ও বাগান মালিকদের চা পাতার ন্যায্য মূল্য না দেয়াসহ বিভিন্ন কারণে চলতি মৌসুমে গেলো বারের চেয়ে ৩৪ লাখ কেজি চা কম উৎপাদন হয়েছে। অপরদিকে ১ হাজার একর জমির চা বাগান নষ্ট করেছে বাগান মালিকরা।