০১:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২৭তম বিসিএসে

নিয়োগবঞ্চিত ১,১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ

নিউজ ডেস্ক
  • সময় ১০:৫২:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / 9

সুপ্রিম কোর্ট

২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১,১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।

১৭ বছর পর দেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে চাকরি ফিরে পাচ্ছেন এই নিয়োগবঞ্চিতরা।

এর আগে, ২০১০ সালে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তকে বৈধ ঘোষণা করে। সেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য গত বছর ১,১৩৭ জনের মধ্যে ১৪০ জন পৃথক আবেদন করেন।

শুনানি শেষে গত ৭ নভেম্বর আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে, যার ধারাবাহিকতায় তিনটি আপিলের ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

বুধবার শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করে এবং ওই দিনই নিয়োগের নির্দেশ দেন।

প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩,৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন। তবে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ৩০ মে সেই ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়, যা ১ জুলাই পিএসসি চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়ন করে।

শেয়ার করুন

২৭তম বিসিএসে

নিয়োগবঞ্চিত ১,১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ

সময় ১০:৫২:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১,১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।

১৭ বছর পর দেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে চাকরি ফিরে পাচ্ছেন এই নিয়োগবঞ্চিতরা।

এর আগে, ২০১০ সালে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তকে বৈধ ঘোষণা করে। সেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য গত বছর ১,১৩৭ জনের মধ্যে ১৪০ জন পৃথক আবেদন করেন।

শুনানি শেষে গত ৭ নভেম্বর আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে, যার ধারাবাহিকতায় তিনটি আপিলের ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

বুধবার শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করে এবং ওই দিনই নিয়োগের নির্দেশ দেন।

প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩,৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন। তবে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ৩০ মে সেই ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়, যা ১ জুলাই পিএসসি চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়ন করে।