ঢাকা ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পেসার নাহিদ রানার স্বপ্নের ঝড়ো ওভার

ক্রীড়া ডেস্ক
  • সময় ০২:০৮:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 21

নাহিদ রানা

ব্যাটারদের ক্ষেত্রে ঝোড়ো ব্যাটিং টার্মটা বহুল ব্যবহৃত হয়, বোলারদের ক্ষেত্রে ‘ঝড়ো ওভার’ কেন নয়? চলতি জ্যামাইকা টেস্টে নাহিদ রানার বোলিং দেখলে ‘ঝড়ো ওভার’ তকমা তাকে দিয়ে দেওয়া যেতেই পারে। বাংলাদশের ব্যাটিংয়ের অবস্থা করুণ হলেও বল হাতে দাপট দেখিয়েছেন রানা। ১৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বল করে গেছেন নিয়মিত।

গতকাল রবিবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১৬৪ রানে অল-আউট হয় বাংলাদেশ। এরপর ১ উইকেটে ৭০ রান তুলে দিন শেষ করে উইন্ডিজ। স্বাগতিকদের একমাত্র উইকেটটি নিয়েছেন নাহিদ রানাই। তবে তার উইকেটের চেয়েও আলোচনা এসেছে বলের গতি। ক্যারিবিয়ানদের ইনিংসের ত্রয়োদশ ওভারের একটি মুহূর্তের পরিসংখ্যান ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তখন ক্যারিবিয়ানদের রান ২৫।

ওই ওভারে নাহিদের প্রথম পাঁচটি বলের গতি ছিল যথাক্রমে ১৫০, ১৪৯, ১৫০ এবং ১৪৮ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। ওই ওভারের শেষ বলে তিনি মিকাইল লুইসকে (১২) লিটন দাসের গ্লাভসবন্দি করেন। ওই বলটির গতিও ছিল ১৪৭.১ কিমি/ঘণ্টা। এরপর ইনিংসের একত্রিশতম ওভারেও দুটি বল তিনি ১৪৯.৯ এবং ১৪৯.৫ কিমি/ঘণ্টা গতিতে করেছেন। বাংলাদেশি কোনো পেসারের জন্য এটা তো স্বপ্নের গতি।

শেয়ার করুন

পেসার নাহিদ রানার স্বপ্নের ঝড়ো ওভার

সময় ০২:০৮:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

ব্যাটারদের ক্ষেত্রে ঝোড়ো ব্যাটিং টার্মটা বহুল ব্যবহৃত হয়, বোলারদের ক্ষেত্রে ‘ঝড়ো ওভার’ কেন নয়? চলতি জ্যামাইকা টেস্টে নাহিদ রানার বোলিং দেখলে ‘ঝড়ো ওভার’ তকমা তাকে দিয়ে দেওয়া যেতেই পারে। বাংলাদশের ব্যাটিংয়ের অবস্থা করুণ হলেও বল হাতে দাপট দেখিয়েছেন রানা। ১৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বল করে গেছেন নিয়মিত।

গতকাল রবিবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১৬৪ রানে অল-আউট হয় বাংলাদেশ। এরপর ১ উইকেটে ৭০ রান তুলে দিন শেষ করে উইন্ডিজ। স্বাগতিকদের একমাত্র উইকেটটি নিয়েছেন নাহিদ রানাই। তবে তার উইকেটের চেয়েও আলোচনা এসেছে বলের গতি। ক্যারিবিয়ানদের ইনিংসের ত্রয়োদশ ওভারের একটি মুহূর্তের পরিসংখ্যান ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তখন ক্যারিবিয়ানদের রান ২৫।

ওই ওভারে নাহিদের প্রথম পাঁচটি বলের গতি ছিল যথাক্রমে ১৫০, ১৪৯, ১৫০ এবং ১৪৮ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। ওই ওভারের শেষ বলে তিনি মিকাইল লুইসকে (১২) লিটন দাসের গ্লাভসবন্দি করেন। ওই বলটির গতিও ছিল ১৪৭.১ কিমি/ঘণ্টা। এরপর ইনিংসের একত্রিশতম ওভারেও দুটি বল তিনি ১৪৯.৯ এবং ১৪৯.৫ কিমি/ঘণ্টা গতিতে করেছেন। বাংলাদেশি কোনো পেসারের জন্য এটা তো স্বপ্নের গতি।