দৃষ্টি সবার যমুনায়
- সময় ০৭:০২:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
- / 31
সময়ের আলোচিত স্থান রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা। ৮ আগস্ট থেকে সেখানেই বাস করছেন অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রধান শান্তিতে নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস। সে বৈঠক শেষে কি ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সেটি দেখার অপেক্ষায় রয়েছে পুরো দেশ।
এ রিপোর্ট লেখার সময় সন্ধ্যা ৬ টা ৪৫ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করছেন মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল। বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় প্রবেশ করেন তারা।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান জানান, প্রতিনিধিদলে আরও আছেন দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহ উদ্দিন আহমদ।
বিএনপির সূত্রে জানা যায়, দেশের চলমান পরিস্থিতি, সংস্কার কার্যক্রম, নির্বাচনী রোডম্যাপ ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে আলোচনা করবেন তারা।
এর আগে ২৩ অক্টোবর যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির তিন নেতা। ওই বৈঠকে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহ উদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের বিষয় নিয়ে নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশে যাতে নতুন করে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য তারা সরকারকে খেয়াল রাখতে বলেছেন।
এর আগে আজ দুপুরে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে গেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ২টা ২২ মিনিটে দূতাবাসে প্রবেশ করেন। তিনি ভিসা সংক্রান্ত কাজে গেছেন বলে জানা গেছে।
এর আগে খালেদা জিয়ার বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার একটি গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ব্যক্তিগত কাজে আজ মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছিলেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আগামী মাসের শুরুতে চিকিৎসার জন্য দেশ ছাড়তে পারেন খালেদা জিয়া। প্রথমে তিনি লন্ডনে যাবেন বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে। সেখান থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন।
সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান খালেদা জিয়া। ওই বছরের ১৮ অক্টোবর দেশে ফেরেন তিনি। সেই সময় খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্যের ডা. হ্যাডলি ব্যারির চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
শেয়ার করুন
দৃষ্টি সবার যমুনায়
সময়ের আলোচিত স্থান রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা। ৮ আগস্ট থেকে সেখানেই বাস করছেন অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রধান শান্তিতে নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস। সে বৈঠক শেষে কি ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সেটি দেখার অপেক্ষায় রয়েছে পুরো দেশ।
এ রিপোর্ট লেখার সময় সন্ধ্যা ৬ টা ৪৫ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করছেন মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল। বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় প্রবেশ করেন তারা।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান জানান, প্রতিনিধিদলে আরও আছেন দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহ উদ্দিন আহমদ।
বিএনপির সূত্রে জানা যায়, দেশের চলমান পরিস্থিতি, সংস্কার কার্যক্রম, নির্বাচনী রোডম্যাপ ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে আলোচনা করবেন তারা।
এর আগে ২৩ অক্টোবর যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির তিন নেতা। ওই বৈঠকে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহ উদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের বিষয় নিয়ে নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশে যাতে নতুন করে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য তারা সরকারকে খেয়াল রাখতে বলেছেন।
এর আগে আজ দুপুরে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে গেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ২টা ২২ মিনিটে দূতাবাসে প্রবেশ করেন। তিনি ভিসা সংক্রান্ত কাজে গেছেন বলে জানা গেছে।
এর আগে খালেদা জিয়ার বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার একটি গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ব্যক্তিগত কাজে আজ মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছিলেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আগামী মাসের শুরুতে চিকিৎসার জন্য দেশ ছাড়তে পারেন খালেদা জিয়া। প্রথমে তিনি লন্ডনে যাবেন বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে। সেখান থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন।
সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান খালেদা জিয়া। ওই বছরের ১৮ অক্টোবর দেশে ফেরেন তিনি। সেই সময় খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্যের ডা. হ্যাডলি ব্যারির চিকিৎসা গ্রহণ করেন।