গাজায় হামলার প্রতিবাদে মোংলায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ

- সময় ০৭:৫৮:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
- / 22
ফিলিস্তিনির গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে মোংলায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও সাধারণ মুসল্লিরা।
শুক্রবার (২১ মার্চ) জুমার নামাজ বাদ শহরের বিভিন্ন জামে মসজিদ থেকে মিছিল সহকারে সড়কগুলো প্রদক্ষিন শেষে শাপলা চত্ত্বরে এসে শেষ হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রায় শহাস্রাধিক নেতা-কর্মী ও সাধারন মুসল্লিরা অংশ গ্রহন করেণ। পরে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর এই গণহত্যা সাম্র্যজ্যবাদের নগ্ন চেহারাকে আবারও উন্মোচিত করেছে।
মার্কিনদের সরাসরি মদদে এবং তাদের মধ্যপ্রাচ্যের সেবাদাসদের যোগসাজশে শতাব্দীর এই নৃশংসতম হামলা সংঘটিত হয়েছে। এর জন্য মার্কিন সামম্যজ্যবাদ ও তার আরব সহযোগীদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। বাংলাদেশের জনগণ চিরকালই ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
তারা আরো বলেন, মানবতার বিরুদ্ধে এত বড় অপরাধ দুনিয়ার কোনো বিবেকবান মানুষই সহ্য করতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘ অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে এ বিষয়ে উপযুক্ত ভূমিকা পালন করছেন না। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত কড়া ভাষা দিয়ে হলেও এ হামলার প্রতিবাদ করা। কিন্তু তারও কোন কার্যকর দেখা যাচ্ছেনা। তাই আমরা যুদ্ধ যেতে না পারলেও ইসরাইলি ও ভারতীয় পন্য বর্জন করে এর প্রতিবাদ জানাবো। আর ব্যবসাযীদের এসকল বিদেশী পণ্য ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে না রাখার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। সমাবেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ ছাড়াও সাধারণ মুসল্লীরা উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার করুন

গাজায় হামলার প্রতিবাদে মোংলায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ

ফিলিস্তিনির গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে মোংলায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও সাধারণ মুসল্লিরা।
শুক্রবার (২১ মার্চ) জুমার নামাজ বাদ শহরের বিভিন্ন জামে মসজিদ থেকে মিছিল সহকারে সড়কগুলো প্রদক্ষিন শেষে শাপলা চত্ত্বরে এসে শেষ হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রায় শহাস্রাধিক নেতা-কর্মী ও সাধারন মুসল্লিরা অংশ গ্রহন করেণ। পরে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর এই গণহত্যা সাম্র্যজ্যবাদের নগ্ন চেহারাকে আবারও উন্মোচিত করেছে।
মার্কিনদের সরাসরি মদদে এবং তাদের মধ্যপ্রাচ্যের সেবাদাসদের যোগসাজশে শতাব্দীর এই নৃশংসতম হামলা সংঘটিত হয়েছে। এর জন্য মার্কিন সামম্যজ্যবাদ ও তার আরব সহযোগীদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। বাংলাদেশের জনগণ চিরকালই ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
তারা আরো বলেন, মানবতার বিরুদ্ধে এত বড় অপরাধ দুনিয়ার কোনো বিবেকবান মানুষই সহ্য করতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘ অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে এ বিষয়ে উপযুক্ত ভূমিকা পালন করছেন না। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত কড়া ভাষা দিয়ে হলেও এ হামলার প্রতিবাদ করা। কিন্তু তারও কোন কার্যকর দেখা যাচ্ছেনা। তাই আমরা যুদ্ধ যেতে না পারলেও ইসরাইলি ও ভারতীয় পন্য বর্জন করে এর প্রতিবাদ জানাবো। আর ব্যবসাযীদের এসকল বিদেশী পণ্য ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে না রাখার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। সমাবেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ ছাড়াও সাধারণ মুসল্লীরা উপস্থিত ছিলেন।