খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে অবৈধ সম্পদের মামলা | Bangla Affairs
০২:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ২৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে অবৈধ সম্পদের মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সময় ০৮:২২:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫
  • / 7

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (ফাইল ফটো)

প্রায় ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও সাড়ে ১৩ কোটি টাকার বেশি সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (৭ এপ্রিল) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দুদকের সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

দুদক সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৭ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তার নিজ নামে ১১টি ব্যাংক হিসাব ও ৫টি কার্ড হিসাবে মোট ১৩ কোটি ৬৮ লাখ ২৩ হাজার ৫১০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে।

আসামির বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

শেয়ার করুন

খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে অবৈধ সম্পদের মামলা

সময় ০৮:২২:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫

প্রায় ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও সাড়ে ১৩ কোটি টাকার বেশি সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (৭ এপ্রিল) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দুদকের সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

দুদক সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৭ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তার নিজ নামে ১১টি ব্যাংক হিসাব ও ৫টি কার্ড হিসাবে মোট ১৩ কোটি ৬৮ লাখ ২৩ হাজার ৫১০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে।

আসামির বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।