০১:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুষ্টিয়া মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

নিউজ ডেস্ক
  • সময় ০৫:৫৮:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / 44

কুষ্টিয়া মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করার দাবিতে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১ টায়, কলেজের প্রধান ফটকের সামনে শিক্ষার্থীরা কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক বন্ধ করে অবস্থান নেন। এ সময় সড়কে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়, যা প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে। যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন পথচারীরা এবং যাত্রীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চেষ্টা করেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার।

কুষ্টিয়া মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুষ্টিয়া মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানান, প্রায় ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হয়নি। বিভিন্ন যন্ত্রপাতি পড়ে থাকলেও সেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে না, অথচ সবকিছু প্রস্তুত থাকা সত্ত্বেও কেন হাসপাতালটি চালু হচ্ছে না, তা নিয়ে তারা প্রশ্ন তুলেছেন।

অবশেষে দুপুর ১ টায়, হাসপাতালের পরিচালক ডা. আনোয়ারুল কবীরের আশ্বাসের পর শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন শেষ করেন।

শেয়ার করুন

কুষ্টিয়া মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

সময় ০৫:৫৮:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করার দাবিতে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১ টায়, কলেজের প্রধান ফটকের সামনে শিক্ষার্থীরা কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক বন্ধ করে অবস্থান নেন। এ সময় সড়কে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়, যা প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে। যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন পথচারীরা এবং যাত্রীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চেষ্টা করেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার।

কুষ্টিয়া মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুষ্টিয়া মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানান, প্রায় ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হয়নি। বিভিন্ন যন্ত্রপাতি পড়ে থাকলেও সেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে না, অথচ সবকিছু প্রস্তুত থাকা সত্ত্বেও কেন হাসপাতালটি চালু হচ্ছে না, তা নিয়ে তারা প্রশ্ন তুলেছেন।

অবশেষে দুপুর ১ টায়, হাসপাতালের পরিচালক ডা. আনোয়ারুল কবীরের আশ্বাসের পর শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন শেষ করেন।