ঢাকা ০৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কার্যকর ঔষধের কথা জানালেন জামায়াত আমির

নিউজ ডেস্ক
  • সময় ১১:৫৮:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 38

জামায়াতের আমির

বাংলাদেশের মানুষ তাদের মাথার ওপর কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। সেখানে তিনি বাংলাদেশের জন্য কার্যকর ঔষধের কথাও বলেছেন।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাতে তার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনা প্রসঙ্গে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে ডা. শফিকুর রহমান লেখেন, ভারত নিজের দেশে তার প্রতিবেশী দেশের কূটনৈতিক মিশনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। সেখানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলার কোনো অধিকার তাদের থাকতে পারে না।

‘আমরা বাংলাদেশের জনগণকে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। জাতীয় ঐক্যই তার কার্যকর ঔষধ।’

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতন ও চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলার সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশের পর সেখানকার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা চালায় একদল উগ্র ভারতীয়।

তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে এনে ছিঁড়ে ফেলে এবং মিশনের সাইনবোর্ড ভেঙে আগুন ধরিয়ে দেয়।

শেয়ার করুন

কার্যকর ঔষধের কথা জানালেন জামায়াত আমির

সময় ১১:৫৮:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশের মানুষ তাদের মাথার ওপর কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। সেখানে তিনি বাংলাদেশের জন্য কার্যকর ঔষধের কথাও বলেছেন।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাতে তার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনা প্রসঙ্গে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে ডা. শফিকুর রহমান লেখেন, ভারত নিজের দেশে তার প্রতিবেশী দেশের কূটনৈতিক মিশনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। সেখানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলার কোনো অধিকার তাদের থাকতে পারে না।

‘আমরা বাংলাদেশের জনগণকে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। জাতীয় ঐক্যই তার কার্যকর ঔষধ।’

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতন ও চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলার সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশের পর সেখানকার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা চালায় একদল উগ্র ভারতীয়।

তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে এনে ছিঁড়ে ফেলে এবং মিশনের সাইনবোর্ড ভেঙে আগুন ধরিয়ে দেয়।