ঢাকা ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধবিরতির চুক্তি তিনটি ধাপে হবে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • সময় ০৯:৪৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫
  • / 27

ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধবিরতির চুক্তি তিনটি ধাপে হবে

ইসরায়েলের সঙ্গে গাজার যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুমোদন করেছে। এই চুক্তি তিনটি ধাপে হবে। কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্র এটি বাস্তবায়নে সাহায্য করবে। খবর আলজাজিরা।

প্রথম ধাপে ৬ সপ্তাহ ধরে হামাস ৩৩ জন বন্দিকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে সব নারী, শিশু ও নারী সেনা সদস্য থাকবে। এরপর ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষদের মুক্তি দেওয়া হবে। ইসরায়েল প্রতিটি নারী সেনার জন্য ৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে এবং প্রতিটি নারী নাগরিক বন্দির জন্য ৩০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে।

ইসরায়েল গাজার জনবহুল এলাকা থেকে ৭০০ মিটার (২,২৯৭ ফুট) দূরে তাদের বাহিনী প্রত্যাহার করবে। বেসামরিক নাগরিকদের গাজার উত্তরে ফিরে যেতে দেওয়া হবে এবং প্রতিদিন ৬০০ ট্রাক ত্রাণ সরবরাহের অনুমতি দেওয়া হবে। আহত ফিলিস্তিনিদের চিকিৎসার জন্য গাজার বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। রাফাহ ক্রসিং সাত দিন পর খুলবে। ইসরায়েলি বাহিনী ফিলাডেলফি করিডোর থেকে তাদের উপস্থিতি কমিয়ে ৫০ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করবে।

যুদ্ধবিরতির মুক্তি পাবে ৩৩ জিম্মি
যুদ্ধবিরতির পর মুক্তি পাবে ৩৩ জিম্মি

দ্বিতীয় ধাপে, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির বিনিময়ে জীবিত জিম্মিদের মুক্তি, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলি বাহিনী পুরোপুরি প্রত্যাহারের বিষয় থাকবে। তৃতীয় ধাপে মৃতদেহ ফেরত দেওয়া এবং গাজা পুনর্গঠন শুরু হবে। যা মিশর, কাতার ও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে হবে।

শেয়ার করুন

ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধবিরতির চুক্তি তিনটি ধাপে হবে

সময় ০৯:৪৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫

ইসরায়েলের সঙ্গে গাজার যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুমোদন করেছে। এই চুক্তি তিনটি ধাপে হবে। কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্র এটি বাস্তবায়নে সাহায্য করবে। খবর আলজাজিরা।

প্রথম ধাপে ৬ সপ্তাহ ধরে হামাস ৩৩ জন বন্দিকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে সব নারী, শিশু ও নারী সেনা সদস্য থাকবে। এরপর ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষদের মুক্তি দেওয়া হবে। ইসরায়েল প্রতিটি নারী সেনার জন্য ৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে এবং প্রতিটি নারী নাগরিক বন্দির জন্য ৩০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে।

ইসরায়েল গাজার জনবহুল এলাকা থেকে ৭০০ মিটার (২,২৯৭ ফুট) দূরে তাদের বাহিনী প্রত্যাহার করবে। বেসামরিক নাগরিকদের গাজার উত্তরে ফিরে যেতে দেওয়া হবে এবং প্রতিদিন ৬০০ ট্রাক ত্রাণ সরবরাহের অনুমতি দেওয়া হবে। আহত ফিলিস্তিনিদের চিকিৎসার জন্য গাজার বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। রাফাহ ক্রসিং সাত দিন পর খুলবে। ইসরায়েলি বাহিনী ফিলাডেলফি করিডোর থেকে তাদের উপস্থিতি কমিয়ে ৫০ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করবে।

যুদ্ধবিরতির মুক্তি পাবে ৩৩ জিম্মি
যুদ্ধবিরতির পর মুক্তি পাবে ৩৩ জিম্মি

দ্বিতীয় ধাপে, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির বিনিময়ে জীবিত জিম্মিদের মুক্তি, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলি বাহিনী পুরোপুরি প্রত্যাহারের বিষয় থাকবে। তৃতীয় ধাপে মৃতদেহ ফেরত দেওয়া এবং গাজা পুনর্গঠন শুরু হবে। যা মিশর, কাতার ও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে হবে।