০১:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে

সিনিয়র প্রতিবেদক, কক্সবাজার
  • সময় ০৭:৪৭:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / 40

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, “ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু হয়ে গেছে, আর তাদের দাফন হয়েছে দিল্লিতে। সেখান থেকেই শেখ হাসিনা এখন কাফনের কাপড় পরে কথা বলছেন।”

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া বীর মুক্তিযোদ্ধা মাঠে বিএনপির জেলা পর্যায়ের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “গণতন্ত্র ও আওয়ামী লীগ পরস্পরবিরোধী। ১৯৯০-এর গণআন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতন হয়েছিল, আর ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক দাফন সম্পন্ন হয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, “সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করুন। দেশের মানুষ শুধু স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য লড়াই করেনি, তারা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার জন্য জীবন দিয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী, সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক দেশের জনগণ।”

বিএনপির এই শীর্ষ নেতা সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে বলেন, “উপদেষ্টা পরিষদের কিছু সদস্য জনগণের ভাষা বোঝে না। তাদের বিদায় করা উচিত।”

তিনি আরও বলেন, “বর্তমান সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিকে কোনো নজর দিচ্ছে না। জনগণের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। সময় এসেছে দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার।”

শেয়ার করুন

আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে

সময় ০৭:৪৭:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, “ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু হয়ে গেছে, আর তাদের দাফন হয়েছে দিল্লিতে। সেখান থেকেই শেখ হাসিনা এখন কাফনের কাপড় পরে কথা বলছেন।”

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া বীর মুক্তিযোদ্ধা মাঠে বিএনপির জেলা পর্যায়ের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “গণতন্ত্র ও আওয়ামী লীগ পরস্পরবিরোধী। ১৯৯০-এর গণআন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতন হয়েছিল, আর ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক দাফন সম্পন্ন হয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, “সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করুন। দেশের মানুষ শুধু স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য লড়াই করেনি, তারা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার জন্য জীবন দিয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী, সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক দেশের জনগণ।”

বিএনপির এই শীর্ষ নেতা সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে বলেন, “উপদেষ্টা পরিষদের কিছু সদস্য জনগণের ভাষা বোঝে না। তাদের বিদায় করা উচিত।”

তিনি আরও বলেন, “বর্তমান সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিকে কোনো নজর দিচ্ছে না। জনগণের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। সময় এসেছে দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার।”