ঢাকা ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ঢাকায় থাইল্যান্ডের চিকিৎসক দল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সময় ০৭:২৪:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪
  • / 271

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের অনেকেই এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহতদের বিনামূল্যে মেডিকেল পরামর্শ প্রদানের জন্য ব্যাংককস্থ ভেজথানি হাসপাতাল আগ্রহ প্রকাশ করে। সে অনুযায়ি ওই হাসপাতাল থেকে তিন জন ডাক্তারসহ ছয়জনের একটি টিম আজ ৩০ অক্টোবর ঢাকায় জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান নিটোর এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালে আন্দোলনে আহত রোগীদের দেখেছে।

নিটোরের পরিচালক ডা. কাজী শামীম উজজামান জানান, থাইল্যান্ড থেকে আসা চিকিৎসক দল ভর্তি হওয়া ভর্তিকৃত ৫৭ জন রোগীর সকলকেই দেখেছেন। এদের মধ্যে ১৫ জন গুরুতর আহত রোগীর স্নায়ু এবং জয়েন্টের আঘাতের উপর বিশেষ মনোযোগ দেয়া হয়েছে। নার্ভের আঘাতের রোগীর জন্য তাদের পরিকল্পনা হল অপেক্ষা করা এবং তদন্তের মাধ্যমে চার সপ্তাহের ব্যবধানে পর্যবেক্ষণ করা। রিপোর্টের উপর নির্ভর করে পরবর্তী অস্ত্রোপচারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বাকি রোগীদের সম্পর্কে তারা আমাদের চলমান চিকিৎসা প্রোটোকলের সাথে একমত।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের যুগ্ম পরিচালক ডা. মো: বদরুল আলম বলেন, থাইল্যান্ড থেকে আগত চিকিৎসক দল আমাদের এখানে ৭ জন গুরুতর আহত রোগীকে দেখেছেন। চিকিৎসকদল বলেছেন আগামীকাল তারা প্রত্যেক রোগীর প্রতিবেদন দিবেন। এছাড়া সামগ্রিকভাবে তারা আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় সন্তুষ্ট।

শেয়ার করুন

অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ঢাকায় থাইল্যান্ডের চিকিৎসক দল

সময় ০৭:২৪:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের অনেকেই এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহতদের বিনামূল্যে মেডিকেল পরামর্শ প্রদানের জন্য ব্যাংককস্থ ভেজথানি হাসপাতাল আগ্রহ প্রকাশ করে। সে অনুযায়ি ওই হাসপাতাল থেকে তিন জন ডাক্তারসহ ছয়জনের একটি টিম আজ ৩০ অক্টোবর ঢাকায় জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান নিটোর এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালে আন্দোলনে আহত রোগীদের দেখেছে।

নিটোরের পরিচালক ডা. কাজী শামীম উজজামান জানান, থাইল্যান্ড থেকে আসা চিকিৎসক দল ভর্তি হওয়া ভর্তিকৃত ৫৭ জন রোগীর সকলকেই দেখেছেন। এদের মধ্যে ১৫ জন গুরুতর আহত রোগীর স্নায়ু এবং জয়েন্টের আঘাতের উপর বিশেষ মনোযোগ দেয়া হয়েছে। নার্ভের আঘাতের রোগীর জন্য তাদের পরিকল্পনা হল অপেক্ষা করা এবং তদন্তের মাধ্যমে চার সপ্তাহের ব্যবধানে পর্যবেক্ষণ করা। রিপোর্টের উপর নির্ভর করে পরবর্তী অস্ত্রোপচারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বাকি রোগীদের সম্পর্কে তারা আমাদের চলমান চিকিৎসা প্রোটোকলের সাথে একমত।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের যুগ্ম পরিচালক ডা. মো: বদরুল আলম বলেন, থাইল্যান্ড থেকে আগত চিকিৎসক দল আমাদের এখানে ৭ জন গুরুতর আহত রোগীকে দেখেছেন। চিকিৎসকদল বলেছেন আগামীকাল তারা প্রত্যেক রোগীর প্রতিবেদন দিবেন। এছাড়া সামগ্রিকভাবে তারা আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় সন্তুষ্ট।