ঢাকা ০৪:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩০০ আসনে ‘অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি’ করল ইসি

নিজস্ব প্রতিবদেক
  • সর্বশেষ আপডেট ০৮:৪৭:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / 39

৩০০ আসনে ‘অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি’ করল ইসি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করতে দেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনে ‘নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি’ গঠন করেছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার (১৪ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের আইন শাখার উপসচিব মোহাম্মদ দিদার হোসাইন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এসব কমিটি গঠন করা হয়।

ইসি জানিয়েছে, আইন ও বিচার বিভাগ এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এই কমিটিগুলো গঠন করেছে।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গঠিত ৩০০টি কমিটিতে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করবেন। প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকেই এসব কর্মকর্তা নিজ নিজ দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত বলে গণ্য হবেন এবং নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত থাকবেন।

কমিটির সদস্যরা সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় উপস্থিত থেকে সার্বক্ষণিকভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন। প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে শুরু করে নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত তারা দায়িত্বে থাকবেন।

এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

৩০০ আসনে ‘অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি’ করল ইসি

সর্বশেষ আপডেট ০৮:৪৭:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করতে দেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনে ‘নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি’ গঠন করেছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার (১৪ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের আইন শাখার উপসচিব মোহাম্মদ দিদার হোসাইন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এসব কমিটি গঠন করা হয়।

ইসি জানিয়েছে, আইন ও বিচার বিভাগ এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এই কমিটিগুলো গঠন করেছে।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গঠিত ৩০০টি কমিটিতে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করবেন। প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকেই এসব কর্মকর্তা নিজ নিজ দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত বলে গণ্য হবেন এবং নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত থাকবেন।

কমিটির সদস্যরা সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় উপস্থিত থেকে সার্বক্ষণিকভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন। প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে শুরু করে নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত তারা দায়িত্বে থাকবেন।